Wellcome to National Portal
Main Comtent Skiped

At a Glance

আঞ্চলিক উপপরিচালকের কার্যালয়, মাধ্যমিক ও উচ্চ শিক্ষা, চট্টগ্রাম অঞ্চল


র্প্রতিষ্ঠানের ধরণঃ আঞ্চলিক উপপরিচালকের কার্যালয়, মাধ্যমিক ও উচ্চ শিক্ষা, চট্টগ্রাম অঞ্চল, শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের মাধ্যমিক ও উচ্চ শিক্ষা অধিদপ্তরের চট্টগ্রাম অঞ্চল পর্যায়ের আনুষ্ঠানিক শিক্ষা কার্যক্রম নিয়ন্ত্রণ ও তদারকির জন্য একটি সেবামূলক প্রতিষ্ঠান। সমগ্র দেশে নয়টি অঞ্চল( ঢাকা, চট্টগ্রাম, রাজশাহী, খুলনা, বরিশাল, সিলেট, রংপুর, ময়মনসিংহ ও কুমিল্লা) রয়েছে। চট্টগ্রাম বিভাগ/অঞ্চলের আওতাধীন (চট্টগ্রাম, খাগড়াছড়ি, রাঙ্গামাটি,বান্দরবান, নোয়াখালী, কক্সবাজার ও ফেনী) জেলার অধিভুক্ত  মাধ্যমিক (নিম্ন মাধ্যমিক/জুনিয়র, মাধ্যমিক/দাখিল, স্কূল ও কলেজ, মাদ্রাসা) স্তরের আনুষ্ঠানিক শিক্ষা কার্যক্রম তদারকি, মনিটরিং, শিক্ষা সংশ্লিষ্ট উর্দ্ধতন কর্তৃপক্ষের নির্দেশনা বাস্তবায়ন, শিক্ষা সংশ্লিষ্ট কার্যক্রম সমম্বয়ের দায়িত্বে নিয়োজিত দপ্তরটি। স্বাধীনতা পরবর্তী সময়ে দপ্তরটি DDPI( Deputy Director of Public Instructions) নামে পরিচিত ছিল। সেই সময়ে আনুষ্ঠানিক শিক্ষা ব্যবস্থার যে কোন সেবা যেমনঃ স্কুল /কলেজ/মাদ্রাসা স্থাপন, শিক্ষকদের এমপিও ভুক্তি ও এমপিও প্রদান, পাঠদান ও স্বীকৃতি প্রদানে  অনুমতি প্রদান, বৃত্তি প্রদান. অবকাঠামো নির্মাণে তদারকি ইত্যাদি সার্বিক কার্যক্রম এই দপ্তরের মাধ্যমে সম্পন্ন হত। কালের বির্বতনে বর্তমানে এই দপ্তর মাধ্যমিক স্করের শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের শিক্ষক-কর্মচারী দের এমপিও ভুক্তিকরণ, একাডেমিক কার্যক্রমের মনিটরিং ও কাউন্সিলিং, মাধ্যমিক ও উচ্চ শিক্ষা অধিদপ্তরের কার্যক্রম চট্গ্রাম অঞ্চলে বাস্তবায়ন, নরকারি উচ্চ বিদ্যালয়ের শিক্ষক-কর্মচারীদের বদলী, তদারকি, পেনশন ও অন্যান্য সরকারি প্রাপ্য নিষ্পত্তি করণ, শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের সঠিক পরিচালনায় তদারকি, বিভিন্ন অভিযোগ নিষ্পত্তিকরণ ইত্যাদি কার্যক্রম সম্পন্ন করে থাকে। 

অবস্থানঃ আঞ্চলিক উপপরিচালক, মাধ্যমিক ও উচ্চ শিক্ষা, চট্টগ্রাম অঞ্চল, কার্যালয়টি আগ্রাবাদ সিডিএ এর রোড ১৫ এর শিক্ষা কমপ্লেক্স এর ৩য় তলায় অবস্থিত। ২য় তলায় চট্টগ্রাম জেলা শিক্ষা অফিসের কার্যালয়টি অবস্থিত। 

আঞ্চলিক উপপরিচালক, মাধ্যমিক ও উচ্চ শিক্ষা, চট্টগ্রাম অঞ্চল, আওতাভুক্ত উপজেলা ও থানাঃ  ৭টি জেলা শিক্ষা অফিস (চট্টগ্রাম, রাঙ্গামাটি, কক্সবাজার, খাগড়াছড়ি, বান্দরবান, নোয়াখালী ও ফেনী) , উক্ত জেলার সকল সরকারি মাধ্যমিক বিদ্যালয়, সকল বেসরকারী মাধ্যমিক বিদ্যালয় সমূহ ও ৭৩ টি উপজেলা মাধ্যমিক শিক্ষা অফিসের মাধ্যমে এই দপ্তর কার্যক্রম সম্পন্ন করে থাকে। 

পদ সৃষ্টিঃ BCS recruitment Rules 1981 এর সিডিউলভুক্ত বিসিএস(সাধারণ শিক্ষা) ক্যাডারভুক্ত বিদ্যালয় ও পরিদর্শন শাখার উপপরিচালক (আঞ্চলিক অফিস) এর সিডিউল ভুক্ত পদ। সমগ্র দেশে নয়টি অঞ্চল( ঢাকা, চট্টগ্রাম, রাজশাহী, খুলনা, বরিশাল, সিলেট, রংপুর, ময়মনসিংহ ও কুমিল্লা) রয়েছে। 

প্রধান কাজঃ চট্টগ্রাম অঞ্চলের আনুষ্ঠানিক মাধ্যমিক স্তরের শিক্ষা কার্যক্রমের তদারকি, পরিদর্শন, শিক্ষক কর্মচারীদের এমপিও এর আবেদন নিশ্চিতকরণ, অঞ্চলের সার্বিক মাধ্যমিক শিক্ষা কার্যক্রমের সমম্বয় ও সহযোগীতা। 

লক্ষ্য ও উদ্দেশ্য 

  • কারিকুলামের আবহে অভিজ্ঞতাভিত্তিক শিক্ষণ-শিখন কার্যক্রমের মাধ্যমে  মহান মুক্তিযুদ্ধের চেতনা ধারণকারী ও জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের আদর্শ অনুসারী প্রজন্ম তৈরী করা। 
  • মানবীয় গুণাবলীর সর্বোচ্চ বিকাশ, সামাজিক গুনাবলী অনুসরণমুখী প্রজন্ম, অর্থনৈতিক ও নৈতিক মূল্যবোধ সম্পন্ন জাতি বিনির্মাণ করা। 
  • নিজস্ব সংস্কৃতি ও ঐতিহ্যকে ধারণ করতঃ বৌদ্ধিক গুণাবলী অর্জন, সাহিত্য, বিজ্ঞান, গণিত, জীবন সংশ্লিষ্ট বিষয় চর্চামূখী নাগরিক তৈরী করা। 
  • চতুর্থ শিল্প বিপ্লবের আবহ চিত্রপটে ধারণ করে নিজেকে প্রস্তুত করার গুণাবলী অর্জন। 
  • প্রয়োগমুখী শিক্ষার মাধ্যমে গুণগত আচরণ চর্চায় নতুন প্রজন্মের মাঝে প্রয়োজনীয় জ্ঞান, দক্ষতা, অভিজ্ঞতা ও কাজ করার মানসিকতা গুণাবলী সঞ্চালন করার মাধ্যমে অনুশীলন ও জীবনে তা প্রয়োগ করতে অভ্যস্ত নাগরিক তৈরী করাই আমাদের একমাত্র ব্রত।
  • স্কুল পড়ুয়া কিশোর কিশোরীদের শারীরিক বিকাশ, মানসিক বিকাশ , অর্থনৈতিক বিকাশ, মানবীয় মূল্যবোধের বিকাশ, দেশাত্নবোধ বিকাশ, চিন্তন বিকাশ, সমস্যা সমাধানের সক্ষমতা অর্জন, জাতীর জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের আর্দশ অনুসরণ ও ত্যাগের আর্দশ অনুসরণ নিশ্চিত করা।
  • বিদ্যালয়ের একাডেমিক কার্যক্রম পরিদর্শন ও উত্তরোত্তর উৎকর্ষতা অর্জনে সহযোগীতা, শিক্ষকদের প্রশিক্ষণের মাধ্যমে শিখন-শেখানো কার্যক্রমে পেশাদারিত্ব মনোভাব প্রয়োগ নিশ্চিত করা।
  • বিদ্যালয়ের লাইব্রেরী, ল্যাবরেটরী, শিক্ষা উপকরণের এর সর্বোচ্চ ও যথাযথ ব্যবহারের মাধ্যেমে শিখন নিশ্চিত করা ।
  • স্কুল পড়ুয়া কিশোর কিশোরীদের জন্য প্রস্তুতকৃত পাঠ্যবই এর যথাযথ চর্চা ও অনুশীলনের মাধ্যমে শিক্ষার্থীদের বৌদ্ধিক বিকাশ, মানসিক বিকাশ, শারীরিক বিকাশ, মূল্যবোধের বিকাশ, অর্থনৈতিক মূল্যবোধ তৈরী, দেশাত্নবোধ, পরমতসহিষ্ণুতা, সৌন্দর্য্যবোধম, শিল্পকলা ও নান্দনিকতা মনোভাব তৈরী, সমস্যা সমাধানের মানসিকতা অর্জন, চিন্তন দক্ষতার বিকাশ নিশ্চিত করা।